ম;হামারি ক;রোনা ভাইরা;সের মৃ;ত্যু ও সংক্রা;মন রো;ধে সারাদেশে চলছে সাতদিনের সর্বা;ত্মক লকডা;উন। যদিও জন;স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ১৪ দিনের লকডাউনের পরামর্শ দিচ্ছেন। তাদের মতে, লকডাউ;নের সুফ;ল ২/১ দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে না।





এজন্য ভাইরাসের সু;প্তিকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। বিজ্ঞানীদের মতে, শহর-গ্রামে মাস্ক পরা নি;শ্চিত করা গেলে লকডাউনের মতো কঠোর পদ;ক্ষেপ নিতে হতো না।





ঘরবন্দী হওয়া মানুষের স্বভাবে নেই। যানবাহন, ব্যবসা-বাণিজ্য সব বন্ধ থাকুক এটিও কেউ চায় না। কিন্তু গত দেড় বছরে এই অ;জনপ্রিয় সি;দ্ধান্ত দফায় দফায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের সরকারকে নিতে হচ্ছে।





ভ্যাকসিনের অপ্র;তুলতা আছে। সেই সাথে আছে ভারতীয় ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের অতি সং;ক্রমণশী;লতা। এ অবস্থায় লকডাউন দেয়া ছাড়া খুব বেশি বিকল্প নেই সরকারের হাতে। সং;ক্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবারের লকডাউন স্বা;স্থ্যবিধি উপেক্ষার মাশুলও বটে। অন্তত মাস্ক নিশ্চিত করা গেলে লকডাউ;নের মতো ক;ঠোর পদক্ষেপ এ;ড়ানো যেত।





লক;ডাউনে সব ক;ঠোরতা আর কষ্টের অ;র্জন ধুলিস্যাৎ হবার আ;শঙ্কাও আছে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। সঠিক পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে বিধি;নিষেধ শিথি;ল করার পরামর্শ দিলেন তারা।





ক;রোনা কোন বিশেষ জনগোষ্ঠীর জন্য নয় বরং সবাই সমান ঝুঁকি;র। এজন্যই যাদের ঘরে থাকার বাস্তবতা নেই তাদের সহায়তার দায় বিত্তবানদের ওপরই বর্তায় বলে মনে করেন আইডিসিআরের ড. মুশতাক হোসেন। বাংলাদেশে ২০২০ সালে করোনা প্রথম ঢেউয়ে ২৬ শে মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষিত হয়। সেটি সাত দফা বেড়ে ৩০ মে পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে।